মো.স্বপন মজুমদার:

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সানাদ শাখা বিএনপির উদ্যোগে দোয়া ও আলোচনা সভা ও দোয়া মহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার দেশটির টুবলি শহরের আফগান বুকারি রেস্টুরেন্টে পবিত্র কুরআন তেলওয়াত এর মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু করা হয়। অনুষ্ঠানে সংগঠনের সভাপতি মোঃ কামাল মাহমুদ প্রিন্স এর সভাপতিত্বে

ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. বিল্লাল হোসেন এবং প্রচার সম্পাদক শহিদুল ইসলাম সরকার এর যৌথ পরিচালনায়। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন বাহরাইন কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি নুর আলম।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ থেকে টেলিকনফারেন্সে বক্তব্য রাখেন বাহরাইন কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম। গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাহরাইন কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি আবুল হোসেন ,

সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. সোহেল আহমেদ,

যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মিজানুর রহমান,

সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি আব্দুল আলিম,

প্রধান বক্তা ছিলেন যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার রুবেল হক,

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাহরাইন কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি এস ডি আবুল হাসেম, সাবেক সহ সভাপতি আকবর আলী,

সাবেক সহ সভাপতি আব্দুল লতিফ, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান বুলবুল, সাবেক যোগাযোগ বিষয় সম্পাদক চিকন আহমেদ, আশকর শাখার সভাপতি এখলাছ উদ্দিন,

সাংস্কৃতিক দলের সভাপতি মনির হোসেন, আশকর শাখার সাধারণ সম্পাদক নওশাদ আলী,

মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম, সেচ্ছাসেবক দলের প্রধান উপদেষ্টা হাজী মোহাম্মদ ইউনুস, যুবদলের সহ সভাপতি শোহায়িব হোসেন,

সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাকসুদ আলম, সানাদ শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি মো. আবুল হাসেম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক তোফায়েল আহমেদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউল করিম,

প্রচার সম্পাদক মহসিন, দপ্তর সম্পাদক রনি চৌধুরী, জাহাঙ্গীর আলম সদস্য, আব্দুর রহিম খান সদস্য, গোলাপ আহমেদ সদস্য, সাংস্কৃতিক দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হাকিম, সেচ্ছাসেবক দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান সহ অনেকে।

এসময় বক্তৃতা বলেন, জুলাই থেকে শুরু হওয়া গত ৫ আগস্ট পর্যন্ত ছাত্র-জনতার আন্দোলনে স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদী হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে পালিয়ে গেলেও তার দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে।

এরা একের পর ষড়যন্ত্র করছে। তাদের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে দেশ এবং প্রবাসে নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে ১৯৭১ সালে ৩০ লক্ষ শহিদের রক্তের বিনিময়ে এবং ২ লক্ষ মা বুনের ইজ্জতের বিনিময়ে স্বাধীনতা এনে দেয়, পরিশেষে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানসহ সকল শহীদদের জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয়।