রাশেদ কাদের জর্দান থেকে:
জর্দানে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর ৪৫ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালিত
জর্ডানে বাংলাদেশ দূতাবাসে যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় শোক দিবস (১৫ আগষ্ট) ২০২০ ইং পালন করেছে দিবসটি উপলক্ষে দূতাবাস বিভিন্ন কর্মসূচি আয়োজন করে। এই উপলক্ষে দূতাবাস শিশু -কিশোরদের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের ইতিহাসের এক কালো আধ্যায় ১৫ আগস্ট ও আমার ভাবনা শীর্ষক এক উপস্থিত বওৃতা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণকারী শিশু কিশোররা বঘবন্ধুকে নিয়ে তাদের ভাবনা এবং তার অকাল প্রায়ানে তাদের অনূভূতির কথা ব্যত করেন।তারা এই আয়োজনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবার সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দেয়ার জন্য দূতাবাস কে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে প্রতিযোগিতার বিজয়ী শিশু কিশোরদের সম্নননা পুরস্কার প্রদান করা হয়।
জর্ডানে নিযুক্ত বাংলাদেশের মান্যবর রাষ্ট্রদূত নাহিদা সোবহান ১৫ আগস্ট সকাল জাতীয় পতাকা আর্ধননিত করেনের মাধ্যমে জাতীয় শোক দিবসের আনুষ্ঠান শুরু করেন। এর পর ১৫ আগস্ট নিহত শহীদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। আনুষ্ঠানের শুরুতেই পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত এবং দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
এর পর বঙ্গবন্ধু উপর নির্মিত একটি প্রাম্নান্যচিএ প্রদর্শন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনাসভা দূতাবাসের সকর্মকতাগন ছাড়াও জর্ডানে প্রবাসী বাংলাদেশীরা অংশনেন জালাল উদ্দিন আহমেদ জনাব ডা: মোয়েজ্জেন হোসেন ও জনাব এহসান উল হক হেলাল প্রমুখ বওব্যে রাখেন তারা বলেন ১৫ আগস্ট আমাদের জাতির ইতিহাসে এক কলম্কজনক অধ্যায়। এমব ঘটনা কেবল দেশের ইতিহাসে নয় বরং পৃথিবীর ইতিহাসে ওবিরল বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সভাইকে হত্যার মাধ্যমে খুনিরা যে নীল নকশা ব্যস্তবায়ন করতে চেয়েছিলো বাংলাদেশের মানুষ কখনই তা হতে দেয়নি তাই স্বাধীনতার প্রায় অর্ধ শতাব্দী পর ও বাংলার ঘরে ঘরে আজ চিরন্জীব শেখ মুজিবুর রহমান। বওারা বঙ্গবন্ধুর সকল পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে শাস্তির মাধ্যমে আদালতের রায় কর্যকরের আহ্বান জাবান
মান্যবর রাষ্ট্রদ্রত তার বওব্যে বলেন বঙ্গবন্ধু ছিলেন বাঙালি জাতির স্বপ্নদ্রষ্টা ও মহান স্বাধীনতার রূপকার।
প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও স্বাধীকার আন্দোলনে তিনি ছিলেন বাঙালির আশা আকাঙ্ক্ষাকার প্রতিক। বঙ্গবন্ধু হত্যার ঘটনা অগণতান্ত্রিক এবং বে আইনি কিন্তু ঘাতকেরা বঙ্গবন্ধকে ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যা করলেও তার স্বপ্নকে নষ্ঠ