আজ || বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫
শিরোনাম :
  শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকী ও বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বাহরাইনে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত       স্বাধীনতার ঘোষক ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী আজ       দুই উপজেলা কমিটি বাতিলের দাবিতে ফেনীতে বিএনপির একাংশের বিক্ষোভ       ফেনীতে জুমার নামাজ পড়ালেন কাবা শরীফের সাবেক ইমাম শায়েখ ড. হাসান বোখারী       ১৭ বছর পর কারাগার থেকে ছাড়া পেলেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর       চাঁপাইনবাবগঞ্জের চৌকা সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ স্থগিত করেছে বিএসএফ       পাসপোর্ট নিয়ে প্রবাসীদের সুসংবাদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ       সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ নিয়ে বিজিবি ও বিএসএফ এর মধ্যে উত্তেজনা       ফেনীতে নানা আয়োজনে ভিডিপি দিবস পালিত       বাহরাইনে বুসরা কন্ট্রাক্টিং এন্ড ম্যান পাওয়ার এর উদ্যোগে নৈশভোজ অনুষ্ঠিত    
 


ফেনী ইউনিভার্সিটির উদ্যোগে বিজয় দিবস উদযাপন

মো. স্বপন মজুমদার:

যথাযোগ্য মর্যাদায় বিজয় দিবস উদযাপন করল ফেনী ইউনিভার্সিটি। আজ সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিবসটি সূচনা করা হয়। পরে ইউনিভার্সিটির উপাচার্যের নেতৃত্বে শহরের জেল রোডস্থ মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ।

ইউনিভার্সিটির মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. এম জামালউদ্দীন আহমদের সভাপত্বিতে এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুর রইস কাইজার, সম্মানিত মেম্বার সেক্রেটারি এ এস এম তবারক উল্ল্যাহ চৌধুরী বায়েজীদ, ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মেহেরাজুল করিম মানিক, ইউনিভার্সিটির সম্মানিত ট্রেজারার প্রফেসর তায়বুলহকসহ ইউনিভার্সিটির কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।পরে ইউনিভার্সিটির কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

আলোচনায় সভায় ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মেহেরাজুল করিম মানিক বলেন, বিজয় দিবস আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন এবং দেশের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। তিনি আরও বলেন, জাতি হিসেবে আমাদের অঙ্গীকার হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন করা এবং সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে কাজ করা।

সভাপতির বক্তব্যে মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. এম জামালউদ্দীন আহমদ বলেন, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতি পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে স্বাধীনতার স্বাদ গ্রহণ করে। ২৪ বছরের শোষণ ও বঞ্চনার অবসান ঘটিয়ে জাতির ভাগ্যাকাশে উদিত হয় নতুন সূর্য। ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বাষট্টি, উনসত্তর, এবং সত্তর পেরিয়ে বাঙালির সংগ্রাম চূড়ান্ত রূপ নেয় একাত্তরে। পাকিস্তানিদের শোষণ, বঞ্চনা আর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই করে অবশেষে আসে বিজয়ের মাহেন্দ্রক্ষণ। এই দিনটি বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দেয় বাঙালির শৌর্য, বীরত্ব আর আত্মপরিচয়ের জয়গান।

আইন বিভাগের ৩১ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী কামরুজ্জামান জেহাদ ও সানজিদা জান্নাত সায়মার যৌথ সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জনাব মোহাম্মদ হারুন আল রশীদ, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) জনাব শাহ আলম, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন (ভারপ্রাপ্ত) সহযোগী অধ্যাপক জনাব সোহরাব হোসেন, ইউনিভার্সিটি প্রক্টর ও আইন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব মো. আয়াতুল্লাহ, ইউনিভার্সিটি রিসার্চ সেলের সহকারী পরিচালক ও ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের সহকারী অধ্যাপক জনাব হাসান আহমেদ, ইইই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও সহকারী অধ্যাপক জনাব সামি উল হক।

এসময় ইউনিভার্সিটি কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।


Top