আজ || রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
শিরোনাম :
  বাহরাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন       যুক্তরাজ্য কৃষক দল শাখার সদস্য সচিব শাহ মো. ইব্রাহিম বাহরাইন আগমন উপলক্ষে সংবর্ধনা প্রদান       বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস: বললেন ইলন মাস্ক       বাহরাইনে আল জিয়ানী সেন্টারের উদ্যোগে ১০তম তাফসিরুল কোরআন মাহফিল অনুষ্ঠিত       ফেনীর ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের লেমুয়ায় মর্মান্তিক দূর্ঘটনায় নিহত ৬,আহত-৯       ফেনীর দাগনভূঞায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল ও কৃষক সেবা কেন্দ্রের কার্যক্রম শুরু       ফেনীর দাগনভূঞায় সিদীপ’র উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প       আলোকিত বাতশিরি জনকল্যাণ সংস্থার উদ্যোগে বিনামূল্যে মক্তব শিক্ষার উদ্বোধন       ফেনী ইউনিভার্সিটির বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত       ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত আনসার ও ভিডিপি সদস্যদের মাঝে গৃহ নির্মাণ সামগ্রী ও নগদ অর্থ বিতরণ    
 


মালয়েশিয়ায় ইফতারের সময় জুস খাওয়াকে কেন্দ্র করে পাকিস্তানির হাতে এক বাংলাদেশী নিহত

মেহেদী হাসান:
মালয়েশিয়ায় পাকিস্তানির হাতে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) দেশটির রাজধানীর অদূরে শাহ আলম শহরের ৩৬ নম্বর সেকশনে একটি কারখানার শ্রমিকদের হোস্টেলে এ ঘটনা ঘটে।

মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ইফতারের জুস পান করায় ওই পাকিস্তানির সঙ্গে বাংলাদেশি নাগরিকের বিরোধ দেখা দেয়।

শাহ আলম জেলা পুলিশের প্রধান সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইকবাল ইব্রাহিম জানান, সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে পুলিশ ঘটনার খবর পায়। তিনি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে ইফতারের সময় তার কমলার জুস পান করায় ৫১ বছর বয়সী সন্দেহভাজন ব্যক্তি ভুক্তভোগীর ওপর রেগে যান।
তদন্তে জানা গেছে, ভিকটিম বাংলাদেশি (৪৯) একজন সাধারণ শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। ভিকটিম ও সন্দেহভাজন পাকিস্তানি নাগরিক একসঙ্গে ফ্যাক্টরির কন্টেইনারে তৈরি হোস্টেলে থাকতেন।
তিনি আজ এক বিবৃতিতে বলেন, ইফতারের সময় তার জুস পান করলে ভুক্তভোগী বাংলাদেশির ওপর রেগে যান অভিযুক্ত পাকিস্তানি নাগরিক। পরে তিনি রান্নাঘর থেকে ছুরি এনে একাধিকবার ভুক্তভোগীকে ছুরিকাঘাত করেন।

সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ঘটনাস্থল থেকে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে আটক করা হয়। পুলিশ একটি ছুরিও জব্দ করেছে, ধারণা করা হচ্ছে ছুরিটি সন্দেহভাজন ব্যক্তি ভুক্তভোগীকে আঘাত করতে ব্যবহার করেছিল।

দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় তদন্ত চলমান রয়েছে, যার অধীনে মৃত্যুদণ্ড বা ৩০ থেকে ৪০ বছরের কারাদণ্ড, যদি মৃত্যুদণ্ড আরোপ করা না হয় তবে অন্তত ১২ বার বেত্রাঘাতের শাস্তি দেওয়া হবে।


Top