মো.স্বপন মজুমদার
বাহরাইনে বাংলাদেশ সোসাইটি ও নেপাল ক্লাবের যৌথ উদ্যোগে ফ্রেন্ডলি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বাহরাইন সরকার কর্তৃক অনুমোদিত বাংলাদেশী পতাকাবাহী সামাজিক সংগঠন বাংলাদেশ সোসাইটি ও নেপাল ক্লাবের যৌথ উদ্যোগে ফ্রেন্ডলি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৫ নভেম্বর (শুক্রবার) স্থানীয় সময় রাত ৮ টায় সালমাবাদ গালফএয়ার ক্লাব ফুটবল মাঠে খেলাটি অনুষ্ঠিত হয়।
তানিমা তাসনিম ও ইসমাইল পলাশ এবং সম্রাট নজরুল ইসলাম ছিদ্দিকীর যৌথ উপস্থাপনায়।
বাংলাদেশ সোসাইটির সভাপতি আসিফ আহম্মেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ দূতাবাসে শ্রম কাউন্সিলার শেখ মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নেপাল দূতাবাসের সচিব শাকিল আহমেদ শেখ, বাংলাদেশ স্কুলের সভাপতি মোঃ মুয়িজ চৌধুরী, বাংলাদেশ সমাজের সভাপতি মঞ্জুর আহম্মেদ ,
বাহরাইনের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সফি উদ্দিন, বাহরাইন আওয়ামীলীগ এর সভাপতি আলাউদ্দিন নূর, বাংলাদেশ সমাজের সাধারণ সম্পাদক এম এ হাসেম,
নেপাল ক্লাবের উপদেষ্টা চবি লাল বিকে, লাল প্রসাদ পুন, বিজয় প্রকাশ গিরি,কাস্কি সমাজ সভাপতি- প্রেম চৈথী ও নেপাল ক্লাবের সভাপতি কামাল শ্রেথা।
এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন-বাংলাদেশ সোসাইটির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি মাজহারুল হক নয়ন, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল বাশার, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আব্দুল মোমিন,
আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক আলাউদ্দিন আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত অর্থ সম্পাদক মো: মোতালেব, সোসাইটি সি এস আর ম্যানেজার সোহেল আফজাল, হুরা শাখার সভাপতি হাশেম রানা ও সিত্রা শাখার সাধারন সম্পাদক ইসমাইল হোসাইন। এছাড়া সোসাইটির বিভিন্ন শাখা কমিটি নেতৃবৃন্দ, কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন মিডিয়ার সাংবাদিক গন উপস্থিত ছিল ।
নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলায় ১-১ গোলে ড্র হওয়া খেলা পরিচালদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ট্রাইবেকারের মধ্য দিয়ে ৩-৪ গোলে নেপাল ফুটবল ক্লাব জয়লাভ করে। ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হন নেপাল দলের খেলোয়াড় অনুপ ঠাকুরী।
খেলাটিতে স্পনসরশিপ সহযোগিতায় ছিল , এ আর মমতাজ কনস্ট্রাকশন (ডায়মন্ড স্পনসরশিপ), আল মারওয়া কনস্ট্রাকশন (প্ল্যাটিনাম স্পনসরশিপ),
জিঞ্জ এক্সচেঞ্জ (গোল্ড স্পনসরশিপ), আলাউদ্দিন ওড়িশা কন্ট্রাকটিং (সিলভার স্পনসরশিপ), আল মদিনা রেস্টুরেন্ট (সিলভার স্পনসরশিপ),
আল হিলাল হেলথ কেয়ার (সিলভার স্পনসরশিপ), লিন্নাস মেডিকেল সেন্টার (সিলভার স্পনসরশিপ)
খেলায় জেইঞ্জ একচেঞ্জ বিশেষ আয়োজনে লটারির মাধ্যমে ৫ জনকে এক বছরের জন্য নিজ নিজ দেশে ফ্রী টাকা পাঠানো জন্য বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
মেডিকেল টীম সাপোর্টে ছিল লিন্নাস মেডিকেল সেন্টার
ও আল হিলাল মেডিকেল।