আজ || রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
শিরোনাম :
  বাহরাইনে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে ৫৪-তম স্বাধীনতা দিবসের সংবর্ধনা       ফেনীর দাগনভূঞায় ছোট ফেনী নদীর আড়াআড়ি বাঁধ অপসারণ, জরিমানা       ফেনীর দাগনভূঞায় খামারীদের মাঝে ঘাস কাটার যন্ত্র ও সাইলেজ তৈরির উপকরণ বিতরণ       রাজাপুর ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে ঈদ পুণর্মিলনী অনুষ্ঠিত       দাগনভূঞায় জে.কে ফাউন্ডেশনের ঈদ উপহার বিতরণ       সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখেই বাহরাইনে ঈদুল ফিতর উদযাপন       শ্রমিকদের মাঝে ইফতার বিতরণ করেছেন কুমিল্লা প্রবাসী কল্যান ফোরাম বাহরাইন       বাহরাইনে আদনান গেইট কনস্ট্রাকশন কোম্পানির উদ্যোগে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ       দাগনভূঞায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতা ও ইফতার       ফেনী ইউনিভার্সিটির উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন    
 


হিন্দু ছেলে মুসলিম মেয়ের নোংরামি: কলংকিত করছে নিজ জন্মভূমি

অনলাইন ডেস্ক :

প্রাইভেট পড়াতে গিয়ে ছাত্রীর গায়ে হাত দেয়ার অপরাধে তারই সহপাঠীরা উত্তমমধ্যম দিয়ে শায়েস্তা করেছিল আর ঐ শায়েস্তাকে প্রাণনাশের চেষ্টা বলে টক শো গরম করছে! (ঘটনার সত্যতা জানতে আমেরিকাতে অবস্থানরত তারই সহপাঠিকে জিজ্ঞাসা করা যেতে পারে)

সে ঐ উত্তমমধ্যমের কৌশলী জবাব দিতে নিল দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা । নব্য বিদেশীনির সাথে সম্পর্ক এবং পালিয়ে সময় কাটানোর সত্যতা সকলের অজানা নয়। ভিন্ন ধর্মাবলম্বি ছেলের সাথে অন্তরঙ্গতা এবং পালিয়ে যাওয়া সিংহভাগ মুসলিম দেশে মেনে নেয়া কি এত সহজ?? মেয়ের পরিবারকে সামাজিকভাবে ঘৃণা এবং সংশোধনের আবেদন করা হয়। কিন্তু ছেলে নাছোড়বান্দা।মুসলিম দিয়ে মুসলিমকে আঘাত করতে হবে। ঐ মেয়েকে দিয়ে সংগঠন পরিচালনার নামে নারীকে ইসলাম পরিপন্থী কাজে লিপ্ত হতে বাধ্য করে। স্যোশাল মিডিয়ায় বার বার ইসলাম বিরোধী পোষ্ট এবং হুজুরদের কটাক্ষপূর্ণ বাক্য ব্যবহার করে। পিছনে থেকে এক মুসলিম নামধারী পরিবার বটবৃক্ষের মত অদ্যাবধি সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। এক পর্যায়ে একের পর এক ইসলাম বিরোধী পোষ্ট সমাজের ধর্মপ্রাণ মানুষের অন্তরে আঘাত করে। শুরূ হয় জয়তুর্যয় আর তার সংগঠনের বিরুদ্ধে সমাজের মানুষের অবস্থান। স্যোশাল মিডিয়ায় প্রতিবাদ, মিছিল মিটিং এমনকি উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যানকে সাথে নিয়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর শ্মরণাপন্ন হলে ঐ দূর প্রবাসে থাকা ছেলেটি বাধ্য হয়ে সমাজের কাছে ক্ষমা চায়।
কিন্তু ঘি দিলে কি ওর লেজ সুজা হয়?

শুরু করে এক কঠিন পরিকল্পনা ….
কেমন করে ইসলাম এবং এই সমাজকে অপমানিত আর লাঞ্ছিত করা যায়। ঘৃন্য পরিকল্পনার মাধ্যমে সে কূটকৌশল অবলম্বন করলো। ঘরের মানুষ দিয়ে সে তার ষড়যন্ত্রের বাস্তবায়ন শুরু করে ।

তাছাড়াও ফেসবুকে তার কুরুচিপূর্ণ পোষ্টে ধর্মপ্রাণ মানুষ প্রতিবাদ করলে সে অকথ্য ভাষায় হুমকি ধামকি দিতে থাকে। তার হুমকির শিকার বিভিন্ন চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ স্বয়ং বর্তমান চেয়ারম্যানও।

কিছুদিন পূর্বে মেয়েটিকে আমেরিকা নিয়ে গিয়ে লাইভে এসে তীর্যকভাবে গোটা মুসলিম সমাজকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখালো? কি বুঝাতে চাইলো “মরিচ ঢলা” শব্দ ব্যবহার করে? মিডিয়ার চোখে কিংবা অনুসন্ধানে পেছনের এই নেক্কারজনক কাহিনী উঠে না আসায় হতবাক হয়েছি। বরং এই মিডিয়া সাধারণ মানুষের মতামতকে উপেক্ষা করে ভাটেরার মতো একটা ঐতিহ্যবাহী এলাকার সম্মানকে পুরো দেশের সামনে ধূলোয় মিশিয়ে দিয়েছে।
আমাদের পক্ষ হতে এই মিথ্যা,বানোয়াট এবং মানহানিকর সংবাদের বিরুদ্ধে সম্মিলিত উদ্যোগ কোথায় ?

তার ইসলাম বিরোধী সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক পোস্ট এবং মুসলিম মেয়েকে ব্যবহার করে সমাজকে পদদলিত করা কিংবা পিতৃতুল্য মুরব্বিদের সম্পর্কে অপমানজনক শব্দ ব্যবহারেও কি আমাদের সমাজপতিদের টনক নড়বে না?

এ অপমান মসজিদের, এ অপমান ধর্মের,এ অপমান পরিকল্পিত,হিন্দু-মুসলিম সম্পর্কে ফাটল সৃষ্টিই তার উদ্দেশ্য, আসুন সত্য তুলে ধরে প্রতিবাদ করি।
আর নীরবতা নয়!


Top