আজ || রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪
শিরোনাম :
  ফেনীতে সাংবাদিক আবদুর রহিমের উপর হামলা ৪ বালুখেকোর এর বিরুদ্ধে মামলা       ফেনীর বিতর্কিত ডিসি, মুছাম্মৎ শাহীনাকে বদলি, নতুন ডিসি হলেন সাইফুল ইসলাম       ফেনীর দাগনভূঞায় বিদেশি মদসহ মাদকদ্রব্য উদ্ধার       জাতীয় বিল্পব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে যুবদল বাহরাইন বেনিজুমরা শাখার উদ্যোগে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত       ফেনীর দাগনভূঞায় প্রিন্সিপাল এম.এ হোসেনকে সংবর্ধনা       ফেনীর দাগনভূঞায় মৎস্য চাষ বিষয়ক প্রশিক্ষণের সমাপনী       ফেনীতে নাগরিক ব্লাড ফাউন্ডেশনের ১ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত       ফেনীর দাগনভূঞায় জাতীয় সমবায় দিবস পালিত       ফেনী ইউনিভার্সিটিতে সাইবারজগতে ঝুঁকি ও করণীয় বিষয়ক সেশন অনুষ্ঠিত       ফেনী ইউনিভার্সিটি ইংরেজি বিভাগের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন “ইকো”র আত্মপ্রকাশ    
 


ঈদের পর লকডাউনের সময় কারখানা খোলা রাখতে চান গার্মেন্ট মালিকরা

অনলাইন ডেস্ক :

ঈদের পর লকডাউনের সময় গার্মেন্ট কারখানা খোলা রাখার দাবি জানিয়েছেন পোশাক শিল্পের মালিকরা। আজ বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সঙ্গে বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিল অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ গার্মেন্টস এক্সেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ টেরিটাওয়েল অ্যান্ড লিনেন ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বৈঠকে করে এই দাবি জানান।

বৈঠক শেষে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান সাংবাদিকদের বলেন, সরকার নতুন করে লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছে, আমরা সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরেছি। মন্ত্রিপরিষদ সচিবের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে জানানোর জন্য বলেছি। প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে আমরা চিঠি দিয়েছি। লকডাউনের মধ্যে যে সময়টুকু কারখানা বন্ধ থাকবে তার মধ্যে রপ্তানিমুখী শিল্পগুলো কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে সে বিষয়গুলো জানিয়েছি।

তিনি বলেন, আমরা সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরে সে অনুযায়ী বিবেচনা করতে বলেছি। আমাদের আবেদন শিল্প কারখানা যেন খোলা থাকে। কারণ আমরা জানি শিল্প কারখানা যদি খোলা না রাখা যায় এটা মারাত্মকভাবে নেতিবাচক হিসেবে দেখা হয়। বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, করোনার প্রথম ধাক্কায় শিল্প কারখানাগুলোর অনেক অর্ডার বাতিল হয়েছিল, সেগুলো ফিরে এসেছে। এগুলো বাস্তবায়ন করছি।

বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, উইন্টার ও ফল সিজনের শিপমেন্টগুলো ১৫ আগস্টের মধ্যে শিপমেন্ট করতে হয়। আইটেমগুলো সোয়েটার, জ্যাকেট, হুডি অল্প সময়ের জন্য সিজন থাকে। সে কারণে এই শিপমেন্টগুলো যদি দিতে না পারি, যেসব অর্ডার এনেছি, ফ্যাক্টরিগুলো দেউলিয়া অবস্থার মধ্যে চলে যাবে। ক্লোজিং ভীষণ সমস্যায় পড়ে যাবে। এজন্য জীবন-জীবিকার সমন্বয় করে সিদ্ধান্ত নিতে বলেছি। শনিবার সভা আছে, সেখানে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলে আমাদের জানিয়েছেন।

বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে লেখা উনাদের চিঠি পেয়েছি। চিঠিটি যত দ্রুত সম্ভব প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছাব। লকডাউন চলাকালে শিল্প-কারখানা খোলা থাকবে কি না, সেটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে। উনি যে সিদ্ধান্ত দেবেন, তা আপনাদেরকে পরে জানিয়ে দেওয়া হবে।


Top