মো.স্বপন মজুমদার:
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিল্পব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল বাহরাইন বেনিজুমরা শাখার উদ্যোগে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দেশটির বানিজামরা শহরের আল নাসিদ গাডেনে স্থানীয় সময় রাত ৯টায় মাওলানা মো. জামাল উদ্দিনের
পবিত্র কুরআন তেলওয়াত এর মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু করা হয়।
অনুষ্ঠানে যুবনেতা মো. দেলোয়ার হোসাইনের সভাপতিত্বে
এবং লিমন আহম্মেদ
ও ইমরান হোসেনের যৌথ পরিচালনায়।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, যুবনেতা ফোরকান আহমেদ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুবনেতা মোস্তাক আহমেদ।
গেস্ট অফ অনার ছিলেন যুবনেতা হারিস খলিফা।
প্রধান বক্তা ছিলেন যুবনেতা কবির মাহমুদ।
সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগীয় ঐক্য পরিষদের সভাপতি আব্দুল হাই রিপন।
এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, নিজাম উদ্দিন, কবির হোসেন, কাজী যুবরাজ,
মো. জসিম উদ্দিন,
সাখাওয়াত সাগর, মহসিন, আমির হোসেন মিরু,
শাহ নেওয়াজ, আরিফ দেওয়ান,
বুরহান উদ্দিন, ফরহাদ সরকার,
মো. সেলিম হোসেন, আমির হামজা,
রিদয়, শাহাবুদ্দিন, আনোয়ার, আরিফ,
ফারুক, মইনুদ্দিন, সারোয়ার,
রেজাউল, আলমগীর,
ও বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সহ অনেকে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি যুবনেতা মোস্তাক আহমেদ বলেন,
১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর আধিপত্যবাদী চক্রের ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দৃঢ় প্রত্যয়ে সিপাহী-জনতা রাজপথে নেমে এসেছিল।
৩ থেকে ৬ নভেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত দেশে এক শ্বাসরুদ্ধকর অনিশ্চিত অবস্থা বিরাজ করছিল।
হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছিল আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব।
সেদিন সিপাহী জনতার ঐক্যবদ্ধ বিপ্লবের মাধ্যমেই রক্ষা পায় সদ্য অর্জিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা।
এসময যুবনেতা কাজী যুবরাজ, বলেন, জাতীয় জীবনে ৭ নভেম্বর এক ঐতিহাসিক দিন।
১৯৭৫ সালের এ দিনে জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সৈনিক-জনতা ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে নেমে এসেছিলেন সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে।
৭ নভেম্বরের চেতনা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রেরণার উৎস।
আলোচনা শেষে বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায়
একং শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আন্দোলনে শাহাদাৎ বরণকারী সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ দোয়াও মোনাজাত করা হয়।