আজ || বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম :
  ফেনী ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগের মুটিং সোসাইটির উদ্যোগে মডেল ইয়ুথ পার্লামেন্ট অনুষ্ঠিত       ফেনীতে দলীয় কোন্দল, নেতা-কর্মীদের সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে জেলা বিএনপি       ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ারে সেনাবাহিনী যা যা করতে পারবে       ৬০ দিনের জন্য সারাদেশে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পেল সেনাবাহিনী       ফেনীতে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ছাত্রদলের দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, দুই সংবাদকর্মী সহ আহত ১২       ১৪ দিনে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স এলো ১৪ হাজার কোটি টাকা       কুমিল্লা ও ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে আনসার মহাপরিচালকের আমন ধানের চারা বিতরণ       বাহরাইনে দেশীয় সংস্কৃতিতে বিয়ে, উচ্ছ্বসিত প্রবাসীরা বাংলাদেশিরা!       রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ করেন মুনছুর ভূইয়া       দেশের ২৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে সরকার    
 


মালয়েশিয়ায় ইফতারের সময় জুস খাওয়াকে কেন্দ্র করে পাকিস্তানির হাতে এক বাংলাদেশী নিহত

মেহেদী হাসান:
মালয়েশিয়ায় পাকিস্তানির হাতে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) দেশটির রাজধানীর অদূরে শাহ আলম শহরের ৩৬ নম্বর সেকশনে একটি কারখানার শ্রমিকদের হোস্টেলে এ ঘটনা ঘটে।

মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ইফতারের জুস পান করায় ওই পাকিস্তানির সঙ্গে বাংলাদেশি নাগরিকের বিরোধ দেখা দেয়।

শাহ আলম জেলা পুলিশের প্রধান সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইকবাল ইব্রাহিম জানান, সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে পুলিশ ঘটনার খবর পায়। তিনি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে ইফতারের সময় তার কমলার জুস পান করায় ৫১ বছর বয়সী সন্দেহভাজন ব্যক্তি ভুক্তভোগীর ওপর রেগে যান।
তদন্তে জানা গেছে, ভিকটিম বাংলাদেশি (৪৯) একজন সাধারণ শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। ভিকটিম ও সন্দেহভাজন পাকিস্তানি নাগরিক একসঙ্গে ফ্যাক্টরির কন্টেইনারে তৈরি হোস্টেলে থাকতেন।
তিনি আজ এক বিবৃতিতে বলেন, ইফতারের সময় তার জুস পান করলে ভুক্তভোগী বাংলাদেশির ওপর রেগে যান অভিযুক্ত পাকিস্তানি নাগরিক। পরে তিনি রান্নাঘর থেকে ছুরি এনে একাধিকবার ভুক্তভোগীকে ছুরিকাঘাত করেন।

সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ঘটনাস্থল থেকে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে আটক করা হয়। পুলিশ একটি ছুরিও জব্দ করেছে, ধারণা করা হচ্ছে ছুরিটি সন্দেহভাজন ব্যক্তি ভুক্তভোগীকে আঘাত করতে ব্যবহার করেছিল।

দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় তদন্ত চলমান রয়েছে, যার অধীনে মৃত্যুদণ্ড বা ৩০ থেকে ৪০ বছরের কারাদণ্ড, যদি মৃত্যুদণ্ড আরোপ করা না হয় তবে অন্তত ১২ বার বেত্রাঘাতের শাস্তি দেওয়া হবে।


Top