আজ || বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪
শিরোনাম :
  জনগণের পাশে থেকে জনগণের সেবা করতে হবে ফেনীতে চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো.আহসান হাবীব পলাশ       রাজাপুর ইউনিয়ন জামায়াতের আমির পূনরায় নির্বাচিত  হয়েছেন মাওঃ মোহাম্মদ আবদুজ জাহের       সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে আটক করেছে পুলিশ       এডিবি’র অর্থায়নে দাগনভূঞায় অসহায়দের মধ্যে বিভিন্ন সহায়তা       ফেনীর দাগনভূঞায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের মাঝে গোখাদ্য বিতরণ       ফেনীর দাগনভূঞায় বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কৃষকদের ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা       জনবান্ধব ও পেশাদার ওসি’র আরেক নাম, মোহাম্মদ লুৎফর রহমান       যত দ্রুত নির্বাচন দেবেন, জাতির জন্য তা মঙ্গল,ফেনীতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর       বাংলাদেশ বিজনেস ফোরাম বাহরাইনের উদ্যোগে শোক সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত       ফেনীতে আনসার-ভিডিপি’র তিন অফিসারের বিদায় সংবর্ধনা    
 


ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে নারায়ণগঞ্জের সেই এসআই শামীম সাময়িক বরখাস্ত

ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে নারায়ণগঞ্জের সেই এসআই শামীম সাময়িক বরখাস্ত

নারায়ণগঞ্জে কিশোরী অপহরণ ও ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে তিন আসামির কাছ থেকে জোরপূর্বক জবানবন্দি আদায় এবং ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তদন্ত কর্মকর্তা শামীম আল মামুনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

একই সাথে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে সোমবার (৩১ আগস্ট) সন্ধ্যায় জেলা পুলিশ সুপার জায়েদুল আলম গণমাধ্যম কর্মীদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, ধর্ষণ ও হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেয়ার পর ওই কিশোরী ফিরে আসায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তার ব্যাপারে নানা অভিযোগ উঠলে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।

তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এটি এম মোশাররফ হোসেন বৃহস্পতিবার বিকেলে পুলিশ সুপারের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছেন। অভিযুক্ত এসআই শামীম আল মামুনের পেশাদারিত্ব ও অসদাচরণের চিত্র ফুটে উঠেছে বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করা হয় বলে জানান তিনি।

সেই সুপারিশের ভিত্তিতে এস আই শামীম আল মামুনকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে পুলিশ সুপার জানান।

গত ৪ জুলাই স্কুলছাত্রী কিশোরী নিখোঁজ হলে একমাস পর ৬ আগস্ট তার বাবা অপহরণ মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় পুলিশ তিন আসামিকে গ্রেফতার করে। পরে ওই কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যা করে নদীতে মরদেহ ফেলে দেয়ার কথা স্বীকার করে ৯ আগস্ট আদালতে জবানবন্দি দেয় তারা। ২৩ আগস্ট ওই কিশোরী জীবিত ফিরে এলে পুলিশের তদন্ত ও আদালতে দেয়া আসামিদের জবানবন্দি প্রশ্নবিদ্ধ হয়। একই সাথে আসামি পরিবারের কাছ থেকে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ উঠে তদন্ত কর্মকর্তা এস আই শামীমের বিরুদ্ধে। পরে তাকে থানা থেকে প্রত্যাহার (ক্লোজ) করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়।


Top