আজ || শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪
শিরোনাম :
  বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব লক্ষ্মীপূজা অনুষ্ঠিত       বাহরাইন শ্রমবাজার নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (LMRA) এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাথে বাংলাদেশ দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের বৈঠক       ফেনীর দাগনভূঞায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত       ফেনীর দাগনভূঞায় বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা       বাহরাইনের ফ্যামিলি মাইক্রোফাইন্যান্স হাউসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাথে দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের বৈঠক       বাহরাইনের বিচার, ইসলামী ও আওকাফ বিষয়ক মন্ত্রীর সাথে বাংলাদেশ দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের বৈঠক       ক্ষমতার প্রভাবে শিক্ষকতা না করেও ১৫বছর যাবত স্কুলের বেতন উত্তোলন করেন রাবেয়া আক্তার রাবু       বাহরাইনে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব       নানা আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট বাহরাইন শাখার আয়োজনে নবমী পূজা পালিত       বাংলাদেশ নজরুল সেনা ফেনী জেলার উদ্যোগে সাধারন সভা অনুষ্ঠিত    
 


একসঙ্গে ১০ সন্তান জন্ম দিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন থামারা সিথোল

একসঙ্গে ১০ সন্তান জন্ম দিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন থামারা সিথোল

একসঙ্গে ১০ সন্তানের জন্ম দিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড ভেঙে ফেলেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার এক নারী। মঙ্গলবার (৮ জুন) দেশটির প্রশাসনিক রাজধানী প্রিটোরিয়ার একটি হাসপাতালে গোসিয়াম থামারা সিথোল নামে ৩৭ বছর বয়সী এক নারী একসঙ্গে ১০ সন্তানের জন্ম দেন। তার ১০ সন্তানের মধ্যে সাতটি ছেলে ও তিনটি মেয়ে সন্তান রয়েছে। বিশ্বে একসঙ্গে দশ সন্তানের জন্ম দেয়ার ঘটনা এটাই প্রথম।

গোসিয়ামের স্বামী তেভো সোসোটেসি গণমাধ্যমকে জানান, হাসপাতালের চিকিৎসকরা আগে থেকেই নিশ্চিত ছিলেন, গোসিয়ামের গর্ভে একাধিক বাচ্চা রয়েছে। গর্ভধারণের প্রথম দিক থেকেই প্রিটোরিয়ায় ওই হাসপাতালে চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে ছিলেন গোসিয়াম। এদিন বিকেলে হঠাৎ ব্যাথা অনুভব হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকরা অবস্থা বুঝতে পেরে সিজারের মাধ্যমে একে একে তার দশটি সন্তান প্রসব করান।

দুজন বিশেষজ্ঞ গাইনি চিকিৎসক ও তিনজন জেনারেল চিকিৎসকের সহযোগিতায় সিজারের মাধ্যমে তার পেট থেকে একে একে ১০টি বাচ্চা বের করে আনা হয়। তাদের মধ্যে সাতজন ছেলে ও তিনজন মেয়ে। এর আগেও জমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন গোসিয়া।

গোসিয়া বলেন, ‘প্রথমদিকে চিকিৎসকরা জমজ সন্তান বলছিলেন। কিন্তু দশটি সন্তান কীভাবে আমার গর্ভে ৩৬ সপ্তাহ ছিল তা অকল্পনীয়। আমি অসুস্থ ছিলাম, এটা আমার জন্য কঠিন সময় ছিল। আমি কেবল ইশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি, যেন আমার সব সন্তান সুস্থ থাকে। আমি ও আমার সন্তানরা এখন সম্পূর্ণ সুস্থ। আমি চিকিৎসকদের ধন্যবাদ জানাই।’

প্রিটোরিয়া মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গাইনি বিভাগের উপ-প্রধান অধ্যাপক ডিনি মাওলা বলেন, গোসিয়ার ১০ সন্তান জন্ম দেয়ার ঘটনা বিরল। সাধারণত ঈশ্বরের সহযোগিতা ছাড়া এমন ঘটনা ঘটে না। নবজাতকদের আগামী কয়েক মাস ইনকিউবেটরে রেখে ওজন ঠিক করতে হবে। কারণ তারা গর্ভাবস্থায় উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ছিল।

 


Top