আজ || মঙ্গলবার, ০৩ Jun ২০২৫
শিরোনাম :
  বাহরাইনে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে ৫৪-তম স্বাধীনতা দিবসের সংবর্ধনা       ফেনীর দাগনভূঞায় ছোট ফেনী নদীর আড়াআড়ি বাঁধ অপসারণ, জরিমানা       ফেনীর দাগনভূঞায় খামারীদের মাঝে ঘাস কাটার যন্ত্র ও সাইলেজ তৈরির উপকরণ বিতরণ       রাজাপুর ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে ঈদ পুণর্মিলনী অনুষ্ঠিত       দাগনভূঞায় জে.কে ফাউন্ডেশনের ঈদ উপহার বিতরণ       সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখেই বাহরাইনে ঈদুল ফিতর উদযাপন       শ্রমিকদের মাঝে ইফতার বিতরণ করেছেন কুমিল্লা প্রবাসী কল্যান ফোরাম বাহরাইন       বাহরাইনে আদনান গেইট কনস্ট্রাকশন কোম্পানির উদ্যোগে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ       দাগনভূঞায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতা ও ইফতার       ফেনী ইউনিভার্সিটির উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন    
 


রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে কোনো পদক্ষেপ না নেয়ায় হতাশা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে কোনো পদক্ষেপ না নেয়ায় হতাশা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ।

মিয়ানমারের প্রতি চরম হতাশা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। রাখাইনসহ দেশটিতে সাম্প্রতিক বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হত্যা নির্যাতন-যুদ্ধাপরাধ হিসেবে গণ্য হতে পারে বলেও সতর্ক করেছে সংস্থাটি। তবে রোহিঙ্গা নির্যাতনের দায়ে সামরিক আদালতে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে দাবি করে সপক্ষত্যাগী দুই সেনাসদস্যকে ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে মিয়ানমার।

রোহিঙ্গা গণহত্যার তিন বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো রাখাইনে স্থানীয়দের ওপর নিপীড়ন চালিয়েছে যাচ্ছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। রাখাইন থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গাদের ভবিষ্যতও এখনো অনিশ্চিত।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় অব্যাহতভাবে তাগাদা দিয়ে আসলেও এখন পর্যন্ত সংকট সমাধানে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা না নেয়ায় ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। জেনেভায় সংস্থার মানবাধিকার হাই কমিশনার মিশেলে ব্যাশেলে, মিয়ানমারের রাখাইনে চলমান হত্যানির্যাতনের বিষয়েও কঠোর সতর্কবার্তা দেন।

মিশেলে ব্যাশেলে বলেন, মিয়ানমারের স্বাধীন তদন্ত মিশন দেশটিকে রোহিঙ্গা গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত করার পাশাপাশি জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদ ও সাধারণ অধিবেশনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানালেও হতাশার ব্যাপার তারা এখনো কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় আন্তর্জাতিক বিচার ব্যবস্থা ও তদন্ত সংস্থাগুলোকে সহযোগিতা করার জন্য মিয়ানমারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

তবে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর দাবি, এরইমধ্যে রোহিঙ্গা নির্যাতনে সামরিক আদালতে বিচার প্রক্রিয়া শুরু করেছে তারা। একইসঙ্গে, রোহিঙ্গা নির্যাতনে স্বীকারোক্তি দেয়া সপক্ষত্যাগী মিয়ানমারের সাবেক দুই সেনাকে ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে দেশটির সেনামুখপাত্র মেজর জেনারেল জ মিন তুন।


Top