আজ || বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
  বৃহত্তর পাবনা সোসাইটি বাহরাইনের সভাপতি মরহুম হায়াত উল্ল্যাহ মল্লিকের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে স্মরণ সভা       বাহরাইনের বিশিষ্ঠ ব্যাবসায়ী নূরুল ইসলাম নূরের পিতা: আবুল কালাম আজাদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত       বাহরাইনে একাধিক দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন       বাহরাইনের স্বরাষ্ট্র উপমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সৌজন্য সাক্ষাৎ       বাহরাইনে প্রবাসী বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের মাঝে পারস্পরিক সম্পর্কের বন্ধন দৃর করার লক্ষে মিলন মেলা ও নৈশভোজ অনুষ্ঠিত       ডিআইজি মোঃ মনিরুজ্জামান কে নাগরিক সংবর্ধনা প্রদান করেন নবীনগর সমাজ কল্যাণ ঐক্য পরিষদ বাহরাইন       পবিএ ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে বাংলাদেশ মাইজভাণ্ডারী গাউছিয়া হক কমিটি বাহরাইন শাখার উদ্যোগে মিলাদ মাহফিল অনুুষ্ঠিত       বাহরাইনে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল পেয়ে উচ্ছ্বসিত প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা       বৃহত্তর কুমিল্লার নামে বিভাগ বাস্তবায়নের জন্য সমাবেশের আয়োজন করেন কুমিল্লা প্রবাসী কল্যান ফোরাম বাহরাইন       বাহরাইনে বাংলাদেশি মালিকানাধীন “হুইল ব্যালেন্স অটো সার্ভিস” এর শুভ উদ্বোধন    
 


বগুড়ায় চেয়ারম্যানের সঙ্গে পালিয়ে গেলেন নারী মেম্বার

বিশেষ প্রতিবেদক:

বগুড়া সদর উপজেলায় নিশিন্দারা ইউনিয়নের এক নারী সদস্যকে নিয়ে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করার অভিযোগ উঠেছে একই ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে।

নারী ইউপি সদস্য কল্পনা ইয়াসমিন ও চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম প্রায় দেড় মাস আগে পালিয়ে গেলেও সম্প্রতি বিষয়টি জানাজানি হওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়।

স্থানীয়রা জানায়,  উপজেলার নওদাপাড়ার রফিকুল ইসলামের স্ত্রী ও একই ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত (৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড) নারী আসনের (সদস্য) মহিলা মেম্বার কল্পনা ইয়াসমিনের বাড়িতে প্রায়ই যাতায়াত করতেন নিশিন্দারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম। এতে তাদের ভেতরে পরকীয়ার সম্পর্ক থাকতে পারে বলে ধারণা করেন প্রতিবেশীরা। গত ৫ ফেব্রুয়ারি বিকেলে শহিদুল ইসলাম ও কল্পনা ইয়াসমিন নিখোঁজ হন। পরে নারী ইউপি সদস্য কল্পনার স্বামী রফিকুল জানতে পারেন, চেয়ারম্যান তার স্ত্রীকে নিয়ে পালিয়ে বিয়ে করেছেন।

রফিকুল বলেন, শহিদুল চেয়ারম্যানের সঙ্গে মোবাইলে কথা হয়েছে, কল্পনাকে তিনি বিয়ে করেছেন। এ বিষয়ে বাড়াবাড়ি না করতে হুমকিও দিয়েছেন শহিদুল।

রফিকুল আরও বলেন, ‘তিন সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে লোক লজ্জার ভয়ে এতদিন নীরবে অপেক্ষা করেছি। নিজের ভুল বুঝে যদি পুনরায় ফিরে আসলে তাকে ঘরে ফিরিয়ে নেব।

এ বিষয়ে শহিদুল চেয়ারম্যানের মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তা সম্ভব হয়নি।

বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরে আলম সিদ্দিকী জানিয়েছেন, এখনও কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেয়া হবে।


Top