আজ || বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫
শিরোনাম :
  বাহরাইনে নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বৃহত্তর বরিশাল জনকল্যাণ সমিতি বাহরাইন       দাগনভূঞায় খামার স্থাপন ও সম্প্রসারণ এবং বায়োগ্যাস প্রযুক্তি বিষয়ে প্রশিক্ষণ শুরু       দাগনভূঞা প্রবাসী ফোরামের ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ       দাগনভূঞায় আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত       দাগনভূঞায় জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা       বাহরাইনের বিচার, ইসলামীক ও আওকাফ বিষয়ক মন্ত্রীর সাথে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ       নিখোঁজ মো: সাহাদাত হোসেনের সন্ধান চায় তার পরিবার       বাহরাইনে দাওরায়ে তাফসীরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত চলবে পুরো রমজান মাস ধরে       বাহরাইনের রাজার কাছে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত এর পরিচয় পত্র পেশ:       বাহরাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন    
 


বৈধ প‌থে দেশে রে‌মিট্যা‌ন্স পাঠালে ৫ শতাংশ পর্যন্ত প্রণোদনা মিল‌বে

ডলার বাজারে অস্থিরতার মাঝে বাড়তি দরে ডলার কেনার সিদ্ধান্ত এসেছে। কোনো ব্যাংক চাইলে, কেনার সময়, প্রতি ডলারে ১১০ টাকার সঙ্গে আড়াই শতাংশ হারে প্রণোদনা দিতে পারবে। যা রোববার (২২ অক্টোবর) থেকেই কার্যকর হয়েছে। নতুন নিয়মে এখন বৈধ প‌থে দেশে রে‌মিট্যা‌ন্স পাঠালে ৫ শতাংশ পর্যন্ত প্রণোদনা মিল‌বে। প্রণোদনার অর্থ ব্যাংকের অন্য আয় থেকে সমন্বয় করতে হবে। তবে বিক্রির দর ১১০ টাকা ৫০ পয়সায় অপরিবর্তিত আছে।

বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশ (এবিবি) গত শুক্রবার যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়।

রেমিট্যান্স আকৃষ্ট করতে সরকার ২০১৯ সালে দুই শতাংশ প্রণোদনা চালু করে এবং পরে তা বাড়িয়ে আড়াই শতাংশ করা হয়। এখন ব্যাংকগুলো তাদের নিজস্ব কোষাগার থেকে অতিরিক্ত আড়াই শতাংশ পর্যন্ত প্রণোদনা দেবে। উল্লেখ্য, ২০১৯-২০ অর্থবছরে দাঁড়ায় ১৮.২০ বিলিয়ন বা এক হাজার আটশ’ ২০ কোটি মার্কিন ডলার, যা পূর্ববর্তী অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ১৩ শতাংশ বেশি। ২০২০-২১ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছে ২৪.৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ২০১৯-২০ অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ৩৬ শতাংশ বেশি।

গেল বছরের ১১ সেপ্টেম্বর থেকে ডলারের দর নির্ধারণ করে আসছে, ব্যাংকগুলো। তবে কখনই কেনার চেয়ে বিক্রির মূল্য কম ছিল না। বিষয়টি নিয়ে ব্যাংকারদের মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে। অনেকে মনে করছেন, এতে কিছু আমদানিকারক বাড়তি টাকা নেওয়ার বৈধতা পাবেন। এতে বিশেষ গোষ্ঠী সুবিধা পেতে পারে। যা কোনোভাবেই বাস্তব সম্মত নয়। এর মাধ্যমে ডলার বিক্রির আসল দর আড়াল করে আমদানিকারকদের থেকে বাড়তি টাকা নেওয়া বৈধতা পাবে বলে মনে করেন কেউ কেউ।


Top